Schoolchut Rabi O Barnandhata
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মতো মহাপ্রতিভার স্কুলজীবনে আশানুরূপ ফলাফল হয়নি কেন, কেনই বা তাঁকে স্কুলছুটের তকমা পেতে হল, তা নিয়ে নানা মুনির নানা মত। অনেকে মান্ধাতার আমলের শিক্ষাপদ্ধতিকে দায়ী করেছেন এর জন্যে। রবীন্দ্রনাথের মতো জিনিয়াসকে স্কুলের গণ্ডিতে বেঁধে রাখা যায় না, এরকমও বলেছেন কেউ কেউ। অনেকে আবার বিখ্যাত কারও শিক্ষাগত অযোগ্যতাকে চাপতে বলে থাকেন, ‘রবীন্দ্রনাথও তো ক্লাস এইট পাস’। এহ বাহ্য। রবীন্দ্রনাথের নিজের দিক থেকে কোনও প্রতিবন্ধকতা ছিল কিনা, তিনি কোনও শারীরিক বা মানসিক সমস্যায় ভুগতেন কিনা ক্লাসে, সেটা কেউ ভেবে দেখেননি। কেন তিনি শিক্ষকের বিতরিত জ্ঞান আহরণ করে পরীক্ষার খাতায় ষোল আনা উগরে দিতে পারতেন না, তার কোনও বাস্তবধর্মী বিশ্লেষণ কেউ করেননি আজ পর্যন্ত। কোনও সংকট ছিল কিনা তাঁর জ্ঞানার্জনের মুহূর্তগুলিতে, সেটিও জানার চেষ্টা করা হয়নি। দৃষ্টিজনিত কোনও সমস্যা ছিল কি? দেখা গিয়েছিল কি আংশিক বর্ণান্ধতার কোনও লক্ষণ?
উত্তর খুঁজেছেন বিশিষ্ট প্রাবন্ধিক অসিত দাস।
কচি পাতা প্রকাশন থেকে প্রকাশিত হতে চলেছে অসিত দাসের প্রবন্ধের বই
“স্কুলছুট রবি ও বর্ণান্ধতা”